সর্বশেষ

6/recent/ticker-posts

Header Ads Widget

Responsive Advertisement

জিয়াউল হক ভান্ডারীর বানী

 শিশুরা মাসুম, আল্লাহর অলি।

আমাকে বুঝতে হলে কোরান দেখ।

নামাজ পড়বেন, সমস্যা থাকবে না।

সব টাকা ভাল নয়, তাই পুড়তে হয়।।

মানুষের সেবা করাও আল্লাহর এবাদত।

আমি মারা যাইনি, আল্লাহর অলিরা মরে না।

কৌশলে কঠোর কঠিন কাজও সহজে করা যায়।

হজ্বের টাকায় দুঃস্থ মানুষের সেবা হজ্বে আকবর।

এই দরবারে ভক্তি বিশ্বাসে যারা আসে সবাই মুরিদ।

১০.

ওবা নামাজ পড়বেন। ভাত খেলে নামাজ পড়তে হয়।

১১. আমার তরিকা দুই পয়সার নয়, কোটি কোটি গুণ বড়।

১২.

গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারীর এদেশ গরীব নয়, ধনী।।

১৩.

পিতা-মাতা চালক নয় সাথী। চালক আল্লাহ, আমরা আছি ।

১৪.

এটাই আমাদের নীতি, কেউ খারাপ করলেও তাদের ভাল করা।

১৫.

মহব্বতের লােকজনদের দেখাশােনা না করলে মহব্বত মরে যায়।

১৬.

নামাজ আল্লাহর হিকমত। নামাজ না পড়লে হিকমতের ক্ষতি হয়।

১৭.

আমি এখানে (মক্কা শরীফ) ও মাইজভাণ্ডার শরীফ উভয় স্থানে থাকি।

১৮.

দরবারে হিন্দু-মুসলমান কোন ভেদাভেদ নাই। সব এক আল্লাহর সৃষ্টি।

১৯. লতা কি গাছ ছাড়া উঠতে পারে? আল্লাহ কি বান্দা ছাড়া থাকতে পারে?

২০. এই বিশ্বের কোথায় কখন কি হয়েছে, হচ্ছে, হবে সব আমার জানা আছে।।

আমার একটা প্রশাসন আছে, যেখান থেকে এ বিশ্ব পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত।

২২.

জ্ঞানের যে সাধনা মনে উদারতা ও চরিত্রে দৃঢ়তা আনে সেটাই সঠিক জ্ঞান।

২৩. মনে রাখবেন, পরস্পর সহযােগিতা ছাড়া সমাজে কেউ একা বাঁচতে পারে না।

২৪. হালাল খাও, নামাজ পড়, আল্লাহ আল্লাহ জিকির কর, সব সমস্যা মিটে যাবে।।

২৫. আমাকে চিনাে? আমি হজরত কেবলা কাবা, স্বয়ংসম্পূর্ণ, কোন অংশে কম নই।

৩২. আমার দরবার প্রাচ্যের বায়তুল মােকাদ্দেস-আল্লাহর ঘর, সকল জাতির মিলন কেন্দ্র।

৩৩.

নিজের ভেতর দৃষ্টি দাও, বহির্জগতের চেয়েও অপরূপ সুন্দর দৃশ্যাবলী দেখতে পাবে।

৩৪. নিয়মিত নামাজ রােজায় অভ্যস্ত হলে আয় বৃদ্ধি, রােগশােক মুক্তি ও দেহমন সুস্থ থাকে।

৩৫. আমার দরবার আন্তর্জাতিক প্রশাসন অফিস, যেখান থেকে এই বিশ্ব পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত।

৩৬.

আকাশের উপরে বসে আমি সৃষ্টির কাজকর্ম দেখি; উপরের দিকে আল্লাহর সাথে কথা বলি।

৩৭.

আমার দরবার আন্তর্জাতিক সামরিক আইন প্রশাসন অফিস, আমি ভেঙ্গে চুড়ে সব ঠিক

৩৮.

ভয়, বিশ্বাস ও আদবের সাথে যারা এই দরবারের ঘেরার মধ্যে প্রবেশ করবে, সকলে মুরিদ।

৩৯.

কাজের জন্যই জগৎ জীবন ও আল্লাহ-রাসূলের বিধান। যে কোন ভাল কাজ আল্লাহর ইবাদত।

৪০.

এক মূহূর্তে জগতকে পানি করে আবার বানাতে পারি, এমন ক্ষমতা আল্লাহ আমাকে দিয়েছেন।

৪১.

আল্লাহর সৃষ্টি বড় বৈচিত্রময়, সৃষ্টি অবলােকন করছি। সৃষ্টিকে অবলােকন করবেন, তাতে জ্ঞান হয়।

৪২. এ টাকা আপনার নয়। আল্লাহর টাকা, আপনার কি টাকা! বুঝতে চেষ্টা করুন, নতুবা আমি মারবাে।

৪৩. আমাকে স্মরণ কর, আমিও তােমাদের স্মরণ রাখব। আমার এ করুণাধারা জীবন মরণ হাশর পর্যন্ত।

৪৪. কষ্ট করে অতদূরে কিসের জন্য যাচ্ছেন? দুনিয়াতে চাওয়ার এমন কি আছে আমরা দিতে পারি না?

৪৫. শিশু-কিশােরদের দরবারে আনা নেওয়া ভাল। এতে তারা আদব-আখলাক বুঝ-জ্ঞান দয়া-রহমত পাবে।

৪৬. আল্লাহর অলিরা মানুষের রূহানী পিতা। তাই বাবা বলে ডাকা উচিৎ। নতুবা ফয়েজ রহমত পাওয়া যায় না।

৪৭. ভাণ্ডারী কোথাও বিনা প্রয়ােজনে যায় না; সৃষ্টির কল্যাণে নানা স্থানে ঘুরি ফিরি। জাহের বাতেন জিয়ার হুকুমত।

৪৮. আমার কল্বে আল্লাহ ছাড়া কিছু নাই, আমরা নজরানার কাতর নই, কাজের প্রয়ােজনে নানা স্থানে অবস্থান করি।

৪৯.

দরবার হতে কিছু পেতে হলে ভক্তি শ্রদ্ধায় মানতে হয় এবং সাধ্য অনুসারে নিয়ত মানত করে চাইলেই আশা পূর্ণ হয়।

৫০. গ্রামে গঞ্জে শহরে এলাকায় দায়রা শরীফ গড়ে তুলুন। আমি সেখানে ২০ ওয়াট, ৪০ ওয়াট ও ৬০ ওয়াট বাল্ব দেবাে।

৫১. কোর্ট ফি ছাড়া কি আদালত মামলার আর্জি গ্রহণ করে? নিজের জন্য নয়, টাকা দেওয়া নেওয়া করি মানুষের প্রয়ােজনে।।

৫২.

মঙ্গলের জন্যই তাে আল্লাহ দেশ-দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন। অমঙ্গল হবে কেন? দেখছেন না আল্লাহর রহমত অবিরত বর্ষিত

৫৩.

এ দুনিয়া তাে মুসাফির খানা! হুজরা শরীফ নির্দিষ্ট কোন জায়গা নয়। আওলিয়ারা এক এক সময় এক এক স্থানে বিরাজ

করেন।

৫৪. আল্লাহ জন্মগ্রহণ করেন না এবং কাউকে জন্মও দেন না। অথচ তিনিই তাে জন্মদাতা-সৃষ্টিকর্তা, সৃষ্টির এ রহস্য কয়জনে বুঝেছি।

৫৫. মাইজভাণ্ডার শরীফ হায়াতের ভাণ্ডার, রিজিকের ভাণ্ডার, দৌলতের ভাণ্ডার, ইজ্জতের ভাণ্ডার, সেখানে কোন কিছুর অভাব নাই।

৫৬. রূহের মত মহব্বত ও আল্লাহর নূর, রূহ যেমন দেখা যায় না মহব্বতও তেমনি অদৃশ্য। রূহ দেহের সাথে, মহব্বত মানুষসহ সকল কিছুর সাথে সম্পর্কিত।

৫৭. মাইজভাণ্ডার শরীফে একটা মােমবাতি জ্বলছে, সে মােমবাতির আলােয় সব জায়গা আলােকিত। সে বাতির আলােয় মানুষরা পােকার মত উড়ে উড়ে পড়ছে।

৫৮. রাসুলুল্লাহ গাউসিয়তের দুই তাজের একটি আবদুল কাদের জিলানী, অন্যটি মাওলানা সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারীকে দিয়েছেন, যেটি পরে আমি পেয়েছি।

৫৯. আমার রওজা নির্মাণের জন্য যারা এক টাকা কিংবা একটি নুড়ি পাথরও দেবে তা রওজা শরীফে লাগবে। তাদেরকে আমি দুনিয়া হাশর নশর সবখানে সাহায্য করবাে।।

৬০. আমরা কি টাকা রােজগার করতে এসেছি? টাকা-কড়ি দুনিয়া পূজার জন্য মানুষের সৃষ্টি হয়নি। টাকা পয়সা জীবনকে কলুষিত করে; আল্লাহর সম্পর্ক ভুলিয়ে রাখে। অসৎ উপায়ে অর্জিত সম্পদ মাত্রই কলুষিত।।

৬১. মানুষ আমার কাছে আসে টাকার জন্য, চাকুরীর জন্য, ব্যবসার উন্নতির জন্য, রােগ থেকে মুক্তি ইত্যাদি দুনিয়াবী লাভের আশায়। ওসব পার্থিব ব্যাপারে কি এত কাছে আসতে হয়? গেটের বাইর হতে বাতি একটা জ্বালিয়ে আমার ঘেরা বেড়াকে বলে গেলেও কাজ হয়ে যায়। আল্লাহর খোঁজে, হেদায়তের জন্য কেউ আসে না।।


Post a Comment

0 Comments